ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনি কি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এখানে আপনি ড্রাগন ফল এর উপকারিতা ও অপকারিতা  ড্রাগন ফল সম্পর্কে আরো কিছু অজানা তথ্য জানতে পারবেন।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
ড্রাগন ফল কয় প্রজাতির হয়, ড্রাগন ফলে কি ভিটামিন রয়েছে, ড্রাগন ফল এর  খোসার উপকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে সঠিক তথ্য এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জেনে নিন।

ভূমিকা

বর্তমান সময়ের ড্রাগন ফলের চাহিদা অনেক কিন্তু চাহিদার তুলনায় এর উৎপাদন কম এজন্য এর দাম একটু বেশি। ড্রাগন ফলকে বলা হয় একপ্রকার ক্যাকটাস জাতীয় ফল। ড্রাগন গাছ ১.৫ মিটার থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে এবং এই গাছে কোন পাতা থাকে না।

ড্রাগন ফল বাইরের দেশে উৎপাদন হয়তো এখন বাংলাদেশেও অনেক কৃষক ড্রাগন গাছ চাষ করে অনেক টাকা আয় করতেছে। সব দেশেই ড্রাগন ফলের চাহিদা অনেক বেশি। এই ফলের উপকারিতা অনেক রয়েছে। ড্রাগন ফলের  উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই রয়েছে তবে উপকারিতা বেশি।

ড্রাগন ফল তিন প্রজাতির হয়

  • ড্রাগন ফলের বাইরের অংশ লাল এবং ভিতরের অংশ সাদা হয়ে থাকে। এই ড্রাগন ফলটির উৎপাদন বেশি এবং এটি বেশি দেখা যায়।
  • কোস্টারিকার ড্রাগন ফল এই ফলটির বাইরের খোসা ও ভিতরে অংশ দুটোই লাল হয়ে থাকে।
  • আরেকটি ড্রাগন ফল রয়েছে এটির উপরের খোসা হলুদ হয়ে থাকে এবং ভেতরের অংশ সাদা হয়ে থাকে।

ড্রাগন ফলে কি কি ভিটামিন রয়েছে

  • ড্রাগন ফলে অত্যাধিক পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। প্রায় 21 মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায় ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে।এই ড্রাগন ফলে যে ভিটামিন সি পাওয়া যায় তা একটি কমলা এবং তিনটি গাজরে থেকে বেশি ভিটামিন সি সরবরাহ করে।
  • ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করার জন্য এ ড্রাগন ফল খেতে হবে। ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ হলে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
  • ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ হলে ত্বক সুন্দর ও দাঁত সুন্দর হয়।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক এর উপকার বলে শেষ করা যাবে না। সবকিছুর ভালো এবং খারাপ দুটো দিকে রয়েছে তেমনি ড্রাগন ফলের ও কিছু অপকারিতা রয়েছে তবে এর উপকারিতা অনেক সে তুলনায় অপকারিতা কিছুই না। আসুন তাহলে ড্রাগন ফলেরএর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলু জেনে নিন।

ড্রাগন ফলের উপকারিতা

বর্তমান সময়ে ড্রাগন ফলের অনেক চাহিদা সে তুলনায় উৎপাদন কম। ড্রাগন ফল আমাদের শরীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সবকিছুর জন্যই অনেক উপকারী। আসুন ড্রাগন ফল এর উপকারগুলো জেনে নিন।এন্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য ড্রাগন ফল এর মধ্যে যে এন্টিঅক্সিডেন্ট গুলো থাকে সেগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায় দেয় এবং বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে।

হজম নিয়ন্ত্রণ

ড্রাগন ফল হজম নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রতিদিন আপনাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখবেন তাহলে দেখবেন আপনাদের হজমে আর কোন সমস্যা থাকবে না। ড্রাগন ফলে প্রচুর আঁশ হয়েছে যেগুলো হজম নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এজন্য আপনাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখুন।

ওজন কমানো নিয়ন্ত্রণ

ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে যা ওজন কমানোর জন্য ব্যবহার হয়। ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকার জন্য শরীরে অতিরিক্ত ওজন কমায় দেয় এ ছাড়া ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণ পানি রয়েছে যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করলে শরীর ওজন কমে যায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ

ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য ড্রাগন ফল অনেক কার্যকরী ঔষধ। যারা ক্যান্সার জনিত রোগে ভুগতেছেন তারা ড্রাগন ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন। ড্রাগন ফলে কলরিং যা আপনার শরীরে থাকা টিউমার গুলোকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে এর জন্য ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত ড্রাগন খান।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় অনেক কার্যকরী। ড্রাগন ফল নিয়মিত খেলে দুর্বলতা কমে যাবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে এজন্য নিয়মিত ড্রাগন ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে রাখা

চুল পড়া নিয়ন্ত্রণ করতে ড্রাগন ফল অনেক কার্যকরী। ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে শরীরে আয়রন বৃদ্ধি পায়। আর আপনাদের শরীরে যদি আয়রন না থাকে আয়রনের ঘাটতি থাকে তাহলে আপনারা চুল পড়া থেকে কখনোই মুক্তি পাবেন না। এজন্য আপনাদের ড্রাগন ফল খেতে হবে যেন শরীরে আয়রন বৃদ্ধি পায় তাহলে চুল পড়া থেকে মুক্তি পাবেন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফল অনেক কার্যকরী। বর্তমান সময়ে মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথেই ডায়াবেটিস শুরু হচ্ছে এছাড়াও ক্যান্সার হচ্ছে এগুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বিশেষ করে ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আপনারা আপনাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখার চেষ্টা করবেন।

বয়সের ছাপ

একটু বয়স পারলেই মুখের বিভিন্ন জায়গায় কুঁচকানো ভাব হয় মুখের চামড়া জড়ো হয়ে আসে দেখতে অনেক বয়স্ক লাগে। এই বয়সে চাপ দূর করার জন্য আপনাকে নিয়মিত ড্রাগন ফল খেতে। ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে আপনার ত্বক অনেক উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় হবে এবং বয়সের ছাপ দূর হবে। এইজন্য বিদেশীদের ড্রাগন ফলের উপর এত চাহিদা তাদের বয়সের ছাপ বুঝা যায় না

রক্ত চলাচল বজায় রাখা

রক্ত চলাচল বজায় রাখার জন্য ড্রাগন ফল অনেক কার্যকরী। ড্রাগন ফলে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে। নিয়মিত ড্রাগন ফল খান এবং ড্রাগন ফল খাওয়ার জন্য শরীরে আয়রন বৃদ্ধি পায় এবং শরীর দুর্বলতা থাকে না যার ফলে শরীর-স্বাস্থ্য সবল থাকে এবং রক্ত চলাচল বজায় থাকে এজন্য নিয়মিত ড্রাগন ফল খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে

ড্রাগন ফল দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে। ড্রাগন ফলে রয়েছে ভিটামিন এ যা দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও ড্রাগন ফলে বিটা ক্যারোটিন নামক উপাদান থাকে যার দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে অনেক কার্যকরী। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যারা যাদের চোখে ছানি পড়া দেখতে সমস্যা হয় তারা নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তির কিছুটা উন্নতি হবে।

কিডনিকে সুস্থ রাখে

ড্রাগন ফলে রয়েছে অত্যাধিক পটাশিয়াম। কিডনিতে সমস্যা হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে পটাশিয়ামের ঘাটতি। পটাশিয়ামের অভাবে কিডনি তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে যার ফলে কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয়। ড্রাগন ফলে পটাশিয়াম থাকায় কিডনি সমস্যা দূর করতে সক্ষম।

এছাড়াও কিডনিরে যদি পাথর হয় সে ক্ষেত্রে ওটা ড্রাগন ফল অনেক কার্যকরী। আপনাদের এবং আপনাদের পরিচিত কারো যদি এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে তাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল অবশ্যই রাখবেন বা রাখতে বলবেন।

রক্তশূন্যতা দূর হয়

শরীরে যদি রক্ত না থাকে তাহলে শরীর দুর্বল ফ্যাকাসে এবং নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। ড্রাগন ফলে অনেক আয়রন রয়েছে আরে আয়রনের জন্যই রক্ত বৃদ্ধি পায়। এজন্য যাদের রক্তের ঘাটতি রয়েছে এবং হিমোগ্লোবিন কম রয়েছে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে চান তাহলে আপনারা আপনাদের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ড্রাগন ফল রাখুন। এই ড্রাগন ফল আপনাদের রক্তশূন্যতা দূর করবে।

মুখের ব্রণ দূর করে

এখন বেশিরভাগ মানুষের মুখে ব্রণ হচ্ছে আর এটি হচ্ছে শৈলী ভিটামিন সি এর অভাব থাকায়। আর ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি রয়েছে যেটি খেলে ব্রণের জন্য ঔষধের মতো কাজ করে। এছাড়াও যেখানে ব্রণ হয়েছে সেই জায়গায় পেস্ট করে ড্রাগন ফল মুখে দেওয়া যাবে।

হার্টের সুস্থতায় ড্রাগন ফল

হার্টের সুস্থতায় ড্রাগন ফল অনেক কার্যকারী। ড্রাগন ফর হার্ট কে সুস্থ করতে এবং হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর সংখ্যা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলের বীজে রয়েছে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা নাইন যা হার্টকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। 

এছাড়াও শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে হাটকে সুস্থ রাখে ড্রাগন ফল। এজন্য আপনাদের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ড্রাগন ফল রাখতে হবে যা আপনাদের হার্টের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবেন।

ড্রাগন ফলের অপকারিতা

সব জিনিসের ভালো খারাপ দুটোই দিক রয়েছে। তেমনি ড্রাগন ফল এর উপকারিতার পাশাপাশি সামান্য কিছু অপকারিতা রয়েছে। আসুন তাহলে ড্রাগন ফল এর অপকারিতা গুলো জেনে নিন

এলার্জি সমস্যা

যদি কারো ড্রাগন ফলে এলার্জি হয়ে থাকে তাহলে হাতে পায়ে চুলকানি হবে ফুলে যাবে যদি এরকম হয় তাহলে এটা থেকে বিরত থাকাই ভালো আর যদি না হয় তাহলে আপনারা নিয়মিত ড্রাগন ফল খেতে পারবেন।

ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা

ড্রাগন ফলে ফাইবার থাকার কারণে সেখান থেকে হজমে সমস্যা হতে পারে এবং হজমে সমস্যা জনিত কারণে ডায়রিয়া হয়l এছাড়া ড্রাগন ফল হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

উচ্চ দাম

ড্রাগন ফল বিদেশি ফল হওয়ায় দেশে তেমন সব জায়গায় এর চাষাবাদ নাই যার কারণে এর দাম টা একটু বেশি। সাধারণ মানুষরা এ ড্রাগন ফল কিনে খাওয়ার সামর্থ হয় না। উচ্চ দাম হওয়ায় এই ফল থেকে সাধারণ মানুষরা বঞ্চিত হয়।

অতি সীমিত

ড্রাগন ফল আমাদের দেশে সব জায়গায় চাষ না হওয়ার জন্য অল্প পরিমাণ থাকে। যার ফলে অনেক সময় চাহিদা থাকার সত্ত্বেও এই ফল কি না পাওয়া যায় না। আর পাওয়া গেলেও তাজা ড্রাগন ফল পাওয়া যায় না।

ঔষধ খাওয়ার ক্ষেত্রে

যার নানান রোগে ভুগতেছেন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাচ্ছেন। তারা এ ড্রাগন ফল খাওয়ার আগে ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে তারপর খাবেন। ড্রাগন ফল ঔষধের সাথে শরীরে গেলে অনেক সময় সমস্যা হতে পারে এজন্য তাকে পরামর্শ নেওয়া ভালো।

ড্রাগন ফল বিষয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

ড্রাগন ফলে কি কি ভিটামিন রয়েছে
  • ভিটামিন সি
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন খাওয়ার উপকারিতা
  • ডাগন ফলে রয়েছে আধ্যাত্মিক আয়রন। আয়রন হচ্ছে রক্তবৃদ্ধি করে আর গর্ব অবস্থায় রক্ত বৃদ্ধি হওয়া অনেক দরকার। এছাড়া ড্রাগন ফলে রয়েছে ওমেগা থ্রি ওমেগা নাইন, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি যা আমাদের শরীরের রক্তক্ষ ক্ষমতাকে আরো শক্তিশালী করে তোলে। এছাড়া রক্তের শ্বেত কণিকাকে রক্ষা করে এজন্য গর্ভবতী মায়েদের জন্য ড্রাগন ফল অনেক উপকারী।
ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক সময়

ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক সময় হচ্ছে ভোরবেলা অভুক্ত অবস্থায় অথবা দুই বেলা আহারের মধ্যবর্তী সময়ে। এই দুই অবস্থায় খাদ্য পরিপাক এনজাইম খুব দ্রুত কাজ কর।

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম

চামচ দিয়ে ড্রাগন ফল এর মাংস ভিতর থেকে বের করে নিয়ে খেতে হবে। ড্রাগন ফলের খোসা কখনোই খাবেন না সেটা সংগ্রহ করে রাখবেন। অথবা আপেলের মতো চার ভাগ করে খেতে পারবেন।

শেষ কথা

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই রয়েছে। তবে ড্রাগন ফল  এর উপকারিতা বেশি। ড্রাগন ফল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার এবং কি কি উপকার সেগুলো আপনারা আর্টিকেলটি পরে বুঝতে পারছেন আশা করি আপনারাও আপনাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪